আমার কাছে কোনও জাদুর কাঠি ছিলো না
তাই চলে যাওয়া সন্ধ্যার রূপান্তর ভুলে যাওয়ায়
ব্যক্তিগত মাঠজুড়ে সৃষ্টি হয়েছে গোলাপী গোলাপী ঢেউ
তোমার জন্য যেই মাঠে সেই বালক বুনেছিলো চিনে বাদামের ক্ষেত
সেই ফসলি মাঠে এবার দেখো বসেছে বিকেলের মেলা
প্রপিতামহের কাছে এই কথা লিখতে গিয়ে ভুলে গিয়েছি ঠিকানা
‘বাবা, তোমার বাবা কি আমাকে চেনে?
সে কি জানে আমার নাম?
আমার অনাগত সন্তান কি ভুল করে নিজের মুখের
সাথে তার ছবি মিলিয়ে দেখবে কার মুখশ্রীতে ধরে আছে স্বত্তা?’
বিকেলের খেলার মাঠে ফুসে ওঠা গোলাপী ঢেউ
এবার জমিয়ে তুলবে শীতের আসর;
তুলসীর পাতা বেটে উষ্ণতা জড়ালে- বুকে চেপে বসা
সেই কুজো বুড়ি জন্মাবে নতুন প্রেমিকা হয়ে
আসো বাবা, আমি আর তুমি-তুমি আর তোমার বাবা এক হয়ে ফুটবল খেলি
খেলা শেষে পেয়ে যাবো নিজস্ব ঠিকানা লেখা সেই চিঠি
যার অপেক্ষায় ছিলো তোমার বাবা- আর আছে আমার সন্তান
আসলে তারা একই জন্মে বেড়ে উঠা মাছ-
জনাব কমল, আপনার এই কবিতাটি আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে। আপনার কবিস্বত্তা আরো উজ্জ্বল হয়ে উঠুক।
উত্তরমুছুনকৃষ্ণ, আমি আপনার শুভ কামনা গ্রহণ করলাম। আপনি জেনে আনন্দিত হবেন যে, আমি আজকে এইখানে কমেন্টের উত্তর দেয়া শিখলাম। :)
মুছুন