শুক্রবার, ৫ এপ্রিল, ২০১৩


মন মেজাজ খুব খারাপ। যথেষ্ঠ খারাপ। যতটা না অন্যের প্রতি তার চেয়ে বেশী নিজের প্রতি। নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে কত যে চেষ্টা করে আসছি, সব ব্যর্থ। মনের যে অদ্ভুত এক ধর্ম আছে সে কারোও কথা শুনে না। যদি না অপারগ হয়। ন্যুনতম সুযোগ থাকলে সে ঠিকই পল্টি দেয়। এমন একটা কাজের জন্যই আজ মন মেজাজ ভয়ঙ্কর খারাপ। কোনও কাজ হচ্ছে না। আর তাই যে কথাটি না বলতে পরে মনের নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছি, সেই কথাটি বলবো। বলবো-প্রিয় শিউলীমালা, তোমাকে ভালোবাসি।
হ্যা শিউলীমালা। তোমাকে ভালোবাসি বলেই আজ মন মেজাজ খুব খারাপ। আমি জানি তোমার কাছে আমার এই অনুভূতির কোনও মূল্য নেই। কিন্তু আমার কাছে যে আছে। আমিতো আমার এইসব অনুভূতিকে সম্বল করেই বেঁচে থাকবো। আমার যে গোপনে বেড়ে ওঠা এইসব অনুভূতির গাছগুলোতে ফুল ফোটানোর লক্ষ্যেই পৃথিবীতে আসা।
গুছিয়ে কথা বলার ধাত আমার কখনোই ছিলো না। এর জন্য আমাকে অনেক খেসারত দিতে হয়েছে। আমি অনেক বন্ধুবৎসল মানুষ হারিয়েছি। তবে হ্যা, এই অগোছালো-এলোমেলো ভাবনার ভেতরই বেড়ে ওঠেছে আমার স্বপ্ন। স্বপ্নটা কিন্তু গোছানো। যদিও স্বপ্নের গন্তব্য এখনো অনেক দূর। জানি, মরুদ্যানের পানির লোভে এই মরুময় পথ আমাকে- হ্যা আমাকে একাই পাড়ি দিতে হবে। তবে দুঃখের বিষয় হলো, আমি এই পথের সঙ্গি হিসেবে তোমাকে ভেবেছিলাম। আমার ধারণা ভাবনাটা অমূলক বলে প্রমাণ করছো তুমি।
নিজের একটা বড় পরিবর্তন হয়েছে বলে ভেবেছিলাম। ভেবেছিলাম আমি অবজ্ঞাকে কিভাবে অবজ্ঞা করতে হয় শিখে গেছি আসলে শিখিনি। শিখতে পারিনি, অনুভূতির ভাড়ারে এখনো কিছু রয়েছে বলে। তোমার কাছে অল্প কিছু সময় চেয়েছিলাম। কেন সময় চেয়েছিলাম তা সরাসরি না বলে অন্য যে কোনও উপায়ে বলতে পারতাম। বিশ্বাস করো, আশার আয়না প্রত্যাখ্যানের আঘাতে চূর্ণ হওয়ার সম্ভাবনা রাখে জেনেও আমি মুখোমুখি বলতে চেয়েছিলাম। কিন্তু, তোমার পৃথিবী বড় তোমার মতোই। তোমার কথাই শোনে। অথচ, আমার পৃথিবী আমার চারপাশের মানুষগুলোর অনুভূতির খোঁজ-খবরও রাখে। তুমিও হয়তো তেমনই, কিন্তু আমি সেই আকাশে স্থান পাই নি। সমস্যাটা এখানেই। আর তাই তোমার অনুভূতিগুলোকে আমি যতটা ছোঁয়ার চেষ্টা করি, তুমি ততই দূরে সরে যাও। অথচ পৃথিবীর আকাশ কিন্তু ধীরে ধীরে ছোট হয়ে আসছে। পৃথিবীটাই তো হাতের একটা মুঠোয় বন্দী। তুমিও কি তার বাইরে?
প্রিয়তমা শিউলীমালা,
আগামীকালও একটা সকাল হবে। রোজকার নিয়মত মত সবই চলবে। চলবে গাঙ শালিখের কিচির-মিচির।  তোমার চারপাশের জানালায় যে বাতাস বইবে, হয়তো সেই বাতাসে লেগে থাকবে আমার অনুভূতি পোড়ার গন্ধ। কিন্তু এইসব ভুল অনুভূতির কথা বারবার বলতে চেয়ে নিজেকে বিব্রত করার শ্রেষ্ঠতম উপায় আমিই আবিষ্কার করি কেন যেনো। অথচ শুরুটা কিন্তু মোটেও আমার নয়। শুরুর কথাটা একটু পরই বলি। একটা ছবি দেখেছিলাম, ‘হি লাভস মি-হি লাভস মি নট’ নামে। ছবির গল্পটা আগে বলি। ছবিটির কেন্দ্রীয় চরিত্রে রয়েছে একজন নারী চিত্রশিল্পী। সে তার প্রতিবেশী এক ডেন্টিস্টের প্রেমে পড়ে। সে তাকে জানায় তার ভালোবাসার কথা। যদিও তার স্ত্রী রয়েছে, তবুও সে ভেবে নেয় ঐ ডাক্তার তাকে ভালোবাসে। কিন্তু সে জানেনা ঐ ডাক্তার তার স্ত্রীর ভালোবাসাকে অতিক্রম করে অন্য কোনও নারীর প্রেমে পড়ার অবস্থায় নেই। এদিকে এই মেয়েটি ভেবে বসে থাকে যে, ডাক্তার তার স্ত্রী থাকা সত্ত্বেও তাকে ভালোবাসে। ছবিটির প্রথম ভাগটি আমরা দেখেছিলাম মেয়েটির দৃষ্টিভঙ্গির স্থান থেকে। সেখানে আমাদের মনে হয় ডাক্তার ছেলেটি বোধহয় সত্যি তার স্ত্রীকে রেখে এই পেইন্টার মেয়েটির প্রেমে পড়েছে। ছবির দ্বিতীয়ভাগে আমরা দেখি ডাক্তারের দৃষ্টিভঙ্গির অবস্থা থেকে। এখান থেকে দেখা যায়, মেয়েটি যেসব ঘটনা দেখে ভেবে বসেছিলো ছেলিট তাকে ভালোবাসে তা ভুল। এবঙ কেবলমাত্র কাকতালিয় না বললেও আকস্মিক বলা যায়। মেয়েটি সব জেনেশুনে কিন্তু ভুলটা ভাঙে না। দীর্ঘদিন তার চিকিৎসা হয় মানসিক হাসপালে। একসময় সে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পায়। কিন্তু সে তবুও মনে করে সেই ডাক্তার তাকে ভালোবাসে। ছবিটি দেখার পর আমার তোমার প্রতি ধারণা পাল্টায়। আমি যেসব লক্ষণ ভেবে তোমাকে আমার মতো করে ভাবতাম, সেসব লক্ষণ তোমার মত করে ভাবতে গিয়ে সত্যি বিশাল দূরত্বের এক দুনিয়ার সন্ধান পাই। সেই দুনিয়ার কাছে গিয়ে দেখি আমি পথে হাটা আর দশটা পরিচিত মানুষের একজন কেবল। অথচ এর চেয়ে কিছুটা বেশী প্রত্যাশা ছিলো। সেই প্রত্যাশার পালে দোলা দিয়েছিলো যেসব সম্ভাবনা। তার গল্পের স্থলে নিজেকে সেই চিত্রকর মেয়েটির মতো মনে করে চিত্রনাট্য সাজাই। মিলে যায়। যোগ-বিয়োগ আর ভাগ-পুরনের জটিলতায় যাওয়ার প্রয়োজনই হয় না।
হ্যা, এবার শুরুর গল্পটা স্মরণ করা যায়। তোমার থেকে আসা সেই আহ্বানের গল্প। আমি জানি, আমি কখনোই দশদজের দলের মানুষ নই। আমি একাদশও নই। আমি দ্বাদশ বা ত্রয়োদশ। তাই আমার কাছে যদি কখনো আশ্চর্য কিছু হাজির হয়, আমি মুগ্ধ হওয়ার বদলে কিছুটা সন্দেহের দিকেই তাকাই। তোমার সে আহ্বানেও আমি তাই তাকিয়েছিলাম। তোমার সাথে যোগাযোগ সহজ হয়েছিলো তার যতটা না তোমার কল্যানে তার চেয়ে বেশী আমার কল্যানে। শুরু দিকে তোমার অনুভূতির কথাগুলো প্রায়ই মনে হতো আমাকে উদ্দেশ্য করে বলা। কিন্তু ঐ ভুল আমার ভেঙেছে বলে জেনেছি তুমি উত্তম। তাই সেই ভাষায় বলা কথা বোকা তোতার মতো আমি নিজের ভেবেছি। ভাবনাগুলো যে রঙে রাঙানো ছিলো, সে রঙ নির্বাচন ভুল ছিলো বলেই তো এইসব অর্থহীন প্রলাপ। আর অনুভূতির অর্থহীনতাই যে অব্যক্ত ভালোবাসা- এই কথা কবি আরো দীর্ঘ দিন আগে বলে গেছেন। আমি তাই আমার মতোই বাঁচি- খোলা হাওয়ায় এক বেহিসেবি যন্ত্রমানব হিসেবে। তুমি বরং ভালো থেকো শিউলীমালা।

তুমি বরং ভালো থেকো

at শুক্রবার, এপ্রিল ০৫, ২০১৩  |  1 comment


মন মেজাজ খুব খারাপ। যথেষ্ঠ খারাপ। যতটা না অন্যের প্রতি তার চেয়ে বেশী নিজের প্রতি। নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে কত যে চেষ্টা করে আসছি, সব ব্যর্থ। মনের যে অদ্ভুত এক ধর্ম আছে সে কারোও কথা শুনে না। যদি না অপারগ হয়। ন্যুনতম সুযোগ থাকলে সে ঠিকই পল্টি দেয়। এমন একটা কাজের জন্যই আজ মন মেজাজ ভয়ঙ্কর খারাপ। কোনও কাজ হচ্ছে না। আর তাই যে কথাটি না বলতে পরে মনের নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছি, সেই কথাটি বলবো। বলবো-প্রিয় শিউলীমালা, তোমাকে ভালোবাসি।
হ্যা শিউলীমালা। তোমাকে ভালোবাসি বলেই আজ মন মেজাজ খুব খারাপ। আমি জানি তোমার কাছে আমার এই অনুভূতির কোনও মূল্য নেই। কিন্তু আমার কাছে যে আছে। আমিতো আমার এইসব অনুভূতিকে সম্বল করেই বেঁচে থাকবো। আমার যে গোপনে বেড়ে ওঠা এইসব অনুভূতির গাছগুলোতে ফুল ফোটানোর লক্ষ্যেই পৃথিবীতে আসা।
গুছিয়ে কথা বলার ধাত আমার কখনোই ছিলো না। এর জন্য আমাকে অনেক খেসারত দিতে হয়েছে। আমি অনেক বন্ধুবৎসল মানুষ হারিয়েছি। তবে হ্যা, এই অগোছালো-এলোমেলো ভাবনার ভেতরই বেড়ে ওঠেছে আমার স্বপ্ন। স্বপ্নটা কিন্তু গোছানো। যদিও স্বপ্নের গন্তব্য এখনো অনেক দূর। জানি, মরুদ্যানের পানির লোভে এই মরুময় পথ আমাকে- হ্যা আমাকে একাই পাড়ি দিতে হবে। তবে দুঃখের বিষয় হলো, আমি এই পথের সঙ্গি হিসেবে তোমাকে ভেবেছিলাম। আমার ধারণা ভাবনাটা অমূলক বলে প্রমাণ করছো তুমি।
নিজের একটা বড় পরিবর্তন হয়েছে বলে ভেবেছিলাম। ভেবেছিলাম আমি অবজ্ঞাকে কিভাবে অবজ্ঞা করতে হয় শিখে গেছি আসলে শিখিনি। শিখতে পারিনি, অনুভূতির ভাড়ারে এখনো কিছু রয়েছে বলে। তোমার কাছে অল্প কিছু সময় চেয়েছিলাম। কেন সময় চেয়েছিলাম তা সরাসরি না বলে অন্য যে কোনও উপায়ে বলতে পারতাম। বিশ্বাস করো, আশার আয়না প্রত্যাখ্যানের আঘাতে চূর্ণ হওয়ার সম্ভাবনা রাখে জেনেও আমি মুখোমুখি বলতে চেয়েছিলাম। কিন্তু, তোমার পৃথিবী বড় তোমার মতোই। তোমার কথাই শোনে। অথচ, আমার পৃথিবী আমার চারপাশের মানুষগুলোর অনুভূতির খোঁজ-খবরও রাখে। তুমিও হয়তো তেমনই, কিন্তু আমি সেই আকাশে স্থান পাই নি। সমস্যাটা এখানেই। আর তাই তোমার অনুভূতিগুলোকে আমি যতটা ছোঁয়ার চেষ্টা করি, তুমি ততই দূরে সরে যাও। অথচ পৃথিবীর আকাশ কিন্তু ধীরে ধীরে ছোট হয়ে আসছে। পৃথিবীটাই তো হাতের একটা মুঠোয় বন্দী। তুমিও কি তার বাইরে?
প্রিয়তমা শিউলীমালা,
আগামীকালও একটা সকাল হবে। রোজকার নিয়মত মত সবই চলবে। চলবে গাঙ শালিখের কিচির-মিচির।  তোমার চারপাশের জানালায় যে বাতাস বইবে, হয়তো সেই বাতাসে লেগে থাকবে আমার অনুভূতি পোড়ার গন্ধ। কিন্তু এইসব ভুল অনুভূতির কথা বারবার বলতে চেয়ে নিজেকে বিব্রত করার শ্রেষ্ঠতম উপায় আমিই আবিষ্কার করি কেন যেনো। অথচ শুরুটা কিন্তু মোটেও আমার নয়। শুরুর কথাটা একটু পরই বলি। একটা ছবি দেখেছিলাম, ‘হি লাভস মি-হি লাভস মি নট’ নামে। ছবির গল্পটা আগে বলি। ছবিটির কেন্দ্রীয় চরিত্রে রয়েছে একজন নারী চিত্রশিল্পী। সে তার প্রতিবেশী এক ডেন্টিস্টের প্রেমে পড়ে। সে তাকে জানায় তার ভালোবাসার কথা। যদিও তার স্ত্রী রয়েছে, তবুও সে ভেবে নেয় ঐ ডাক্তার তাকে ভালোবাসে। কিন্তু সে জানেনা ঐ ডাক্তার তার স্ত্রীর ভালোবাসাকে অতিক্রম করে অন্য কোনও নারীর প্রেমে পড়ার অবস্থায় নেই। এদিকে এই মেয়েটি ভেবে বসে থাকে যে, ডাক্তার তার স্ত্রী থাকা সত্ত্বেও তাকে ভালোবাসে। ছবিটির প্রথম ভাগটি আমরা দেখেছিলাম মেয়েটির দৃষ্টিভঙ্গির স্থান থেকে। সেখানে আমাদের মনে হয় ডাক্তার ছেলেটি বোধহয় সত্যি তার স্ত্রীকে রেখে এই পেইন্টার মেয়েটির প্রেমে পড়েছে। ছবির দ্বিতীয়ভাগে আমরা দেখি ডাক্তারের দৃষ্টিভঙ্গির অবস্থা থেকে। এখান থেকে দেখা যায়, মেয়েটি যেসব ঘটনা দেখে ভেবে বসেছিলো ছেলিট তাকে ভালোবাসে তা ভুল। এবঙ কেবলমাত্র কাকতালিয় না বললেও আকস্মিক বলা যায়। মেয়েটি সব জেনেশুনে কিন্তু ভুলটা ভাঙে না। দীর্ঘদিন তার চিকিৎসা হয় মানসিক হাসপালে। একসময় সে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পায়। কিন্তু সে তবুও মনে করে সেই ডাক্তার তাকে ভালোবাসে। ছবিটি দেখার পর আমার তোমার প্রতি ধারণা পাল্টায়। আমি যেসব লক্ষণ ভেবে তোমাকে আমার মতো করে ভাবতাম, সেসব লক্ষণ তোমার মত করে ভাবতে গিয়ে সত্যি বিশাল দূরত্বের এক দুনিয়ার সন্ধান পাই। সেই দুনিয়ার কাছে গিয়ে দেখি আমি পথে হাটা আর দশটা পরিচিত মানুষের একজন কেবল। অথচ এর চেয়ে কিছুটা বেশী প্রত্যাশা ছিলো। সেই প্রত্যাশার পালে দোলা দিয়েছিলো যেসব সম্ভাবনা। তার গল্পের স্থলে নিজেকে সেই চিত্রকর মেয়েটির মতো মনে করে চিত্রনাট্য সাজাই। মিলে যায়। যোগ-বিয়োগ আর ভাগ-পুরনের জটিলতায় যাওয়ার প্রয়োজনই হয় না।
হ্যা, এবার শুরুর গল্পটা স্মরণ করা যায়। তোমার থেকে আসা সেই আহ্বানের গল্প। আমি জানি, আমি কখনোই দশদজের দলের মানুষ নই। আমি একাদশও নই। আমি দ্বাদশ বা ত্রয়োদশ। তাই আমার কাছে যদি কখনো আশ্চর্য কিছু হাজির হয়, আমি মুগ্ধ হওয়ার বদলে কিছুটা সন্দেহের দিকেই তাকাই। তোমার সে আহ্বানেও আমি তাই তাকিয়েছিলাম। তোমার সাথে যোগাযোগ সহজ হয়েছিলো তার যতটা না তোমার কল্যানে তার চেয়ে বেশী আমার কল্যানে। শুরু দিকে তোমার অনুভূতির কথাগুলো প্রায়ই মনে হতো আমাকে উদ্দেশ্য করে বলা। কিন্তু ঐ ভুল আমার ভেঙেছে বলে জেনেছি তুমি উত্তম। তাই সেই ভাষায় বলা কথা বোকা তোতার মতো আমি নিজের ভেবেছি। ভাবনাগুলো যে রঙে রাঙানো ছিলো, সে রঙ নির্বাচন ভুল ছিলো বলেই তো এইসব অর্থহীন প্রলাপ। আর অনুভূতির অর্থহীনতাই যে অব্যক্ত ভালোবাসা- এই কথা কবি আরো দীর্ঘ দিন আগে বলে গেছেন। আমি তাই আমার মতোই বাঁচি- খোলা হাওয়ায় এক বেহিসেবি যন্ত্রমানব হিসেবে। তুমি বরং ভালো থেকো শিউলীমালা।

Read More

1 মন্তব্য(গুলি):

এই সাইটের যে কোনও লেখা যে কেউ অনলাইনে ব্যবহার করতে পারবে। তবে লেখকের নাম ব্যবহার করা বাধ্যতামূলক।

Blogger template Proudly Powered by Blogger. Arranged By: এতক্ষণে অরিন্দম